কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকরের সঙ্গে দেখা করলেন টলিউডের একঝাঁক শিল্পী। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে আজ শহরের একটি পাঁচতারা হোটেলে হাজির হন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, মমতা শঙ্কর, আবীর চট্টোপাধ্যায়, পাওলি দাম, তনুশ্রী চক্রবর্তীরা। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই সরগরম হয়ে উঠতে শুরু করেছে সংবাদমাধ্যম। বাংলা ইন্ডাস্ট্রির হাল ফেরাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন ঋতুপর্ণা, আবীর, পাওলিদের মতো প্রথম সারির অভিনেতারা। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চূর্ণী গাঙ্গুলী, গৌতম ঘোষ, অনীক দত্ত, মহেন্দ্র সোনি, নিসপাল সিং, রসিদ খা, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, ঋষি কৌশিক, হিরণ, অরিন্দম ভট্টাচার্য্য, অরিন্দম শীল, অঞ্জনা বসু, লামা, ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত, রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, রুদ্রনীল, জয় বন্দ্যোপাধ্যায়, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, বাবুল সুপ্রিয়, পার্নো মিত্র, অশোক ধনুকা প্রমুখ। সোমবার এনএফডিসির আয়োজিত অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রকাশ জাভড়েকর, বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, মমতা শঙ্কর এবং রাশিদ খান। অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে এ দিন সত্যজিৎ রায় নামাঙ্কিত একটি পুরস্কার দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। টলিউড ইন্ডাস্ট্রির অভাব-অনুযোগ নিয়ে বক্তব্য রাখেন বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানের উদ্বোধনের পর টলিউড ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্য়ায়ের গলায় শোনা যায় অক্ষেপ। তিনি বলেন, বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির যে অবস্থা, সেই হাল পরিবর্তন করতে কেন্দ্রীয় সরকার এবার উদ্যোগী হবে বলে তাঁকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, এনএফডিসি-র অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি EIMPA-কে। যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন অভিনেত্রী পিয়া সেনগুপ্ত। তিনি বলেন, কেন ইমপাকে আমন্ত্রণ জানানো হল না, তা বুঝে উঠতে পারছেন না। ইমপাকে ছাড়া বাংলা ইন্ডাস্ট্রির কোনও অস্তিত্ব থাকতে পারে বলে মনে হয় না। সেই ইমপাকে আমন্ত্রণ জানানো হল না, কেন সংশ্লিষ্ট সংস্থার সভাপতিকেও কিছু জানানো হল না, তা নিয়ে ধন্দে অভিনেত্রী।